Skip to main content

মি. ৪২০ সুমন্ত আসলাম

সব কিছু কেমন যেন পাল্টে যায় অর্ণকের, হঠাই । অবশ্য এই পাল্টে যাওয়াটা এমনি এমনি হয় না, একটা কারণও আছে এর, খুবই সাধারণ কারণ। কিন্তু তার কাছে সেটাই অসাধারণ । প্রতিবেশী যে ভদ্রলোককে অর্ণক ভাই বলে ডাকত, তাকে সে এখন আঙ্কেল বলে ডাকে; ভার্সিটি থেকে ফির যে বিল্ডিংয়ের সামনে সে এক মুহূর্তের জন্য দাড়াত না, সেখানে সে এখন পায়চারি করে; আগে যে চুলগুলো উস্কোবুস্কো করে রাখত, সেটা এখন ভদ্রগোছের করে কাটে। আরো কত কী ! কিছুদিন পর অর্ণক খেয়াল করেনা, সে কেবল নিজেই পাল্টে যায়নি, বড় ভাইয়ের মতো তার রুমমেট কিছলু ভাইও পাল্টে গেছেন, পাল্টে গেছে বাড়িওয়ালার মেয়ে শিমুও। এবং সত্যি কথাটা হচ্ছে—এই পাল্টে যাওয়া, এই বদলে যাওয়া, সব কিছুই কেমন যেন মজার । হ্যা, মজার, আনন্দের এবং উচ্ছলতার। অর্ণকের সেই অসাধারণ কারণকে নিয়েই এতসব মজার কাণ্ড? না, আরো অন্য কোনো কারণ আছে? যাই হোক, অদ্ভুত সব মজার কাণ্ড নিয়েই মিস্টার ৪২০ আশ্চর্যের ব্যাপার হলো —যার জন্য অর্ণকের এই পাল্টে যাওয়া সেই তাকে নাম দিয়েছে-৪২০, মিস্টার ৪২০।



Courtesy : Boighor


Popular posts from this blog

বারকোড কি জানুন

বারকোড বারকোডঃ বারকোড হল মেশিনে তৈরি এক প্রকার সাংকেতিক কোড। বারকোডের জনক বিজ্ঞানী মোর্স। বড় বড় শপিং মলে শপিং করতে গেলে আপনি দেখবেন জিনিসের সাথে লাগানো একটি ছোট কাগজে  যেখানে দাম লেখা আছে তার একটু ওপরে কালো কালো দাগ দেওয়া থাকে এটি হলো বারকোড । একটি ছোট যন্ত্র কম্পিউটারের সাথে কানেক্ট করা থাকে যার মধ্যে থাকে লাল আলো সেই আলো কালো দাগ গুলোর উপর ধরলেই  কম্পিউটারে জিনিসটির নাম এবং মূল্য চলে আসে । মূলত যাতে বড় কোন হিসাব করতে ভুল না হয় সেজন্য বারকোড ব্যবহার হয় । কিছু বারকোড তৈরীর সাইট লিঙ্কঃ barcodesinc barcode tec-it b arcode

অধ্যায় নং ১ হিসাববিজ্ঞান পরিচিতিঃ মূল্যবোধ সৃষ্টিতে ও জবাবদিহি প্রক্রিয়ায় হিসাব বিজ্ঞানের ভূমিকা

নবম দশম শ্রেণীর হিসাববিজ্ঞান ------------------------------------------------------- অধ্যায় নং ১ হিসাববিজ্ঞান পরিচিতিঃ মূল্যবোধ সৃষ্টিতে ও জবাবদিহি প্রক্রিয়ায় হিসাব বিজ্ঞানের ভূমিকা ================================== যে শাস্ত্র পাঠ করলে কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের যাবতীয় আর্থিক কার্যাবলী হিসাবের বইতে সুষ্ঠুভাবে লিপিবদ্ধ করা যায় এবং নির্দিষ্ট সময় শেষে এর সঠিক ফলাফল পাওয়া যায়,তাকেই হিসাববিজ্ঞান বলা হয়।

কম্পিউটার সায়েন্স এবং কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং এর মধ্যে পার্থক্য

আমাদের কাছে কম্পিউটার সায়েন্স এবং কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং শব্দটি খুবই কমন। কিন্তু আমরা সবাই হয়ত কম্পিউটার সায়েন্স এবং কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং এর মধ্যে মৌলিক পার্থক্য গুলো জানি না।  আমি আপনাদের কাছে তুলে ধরবো মৌলিক পার্থক্য গুলো। আমাদের মধ্যে অনেকে আছে যে উচ্চশিক্ষায় কোন বিষয়টি নিয়ে পড়বে তা নিয়ে দ্বিধায় ভোগে। আপনি যদি সেই সিদ্ধান্তহীনতায় বা দ্বিধায় ভোগে থাকেন তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনাকে আপনার দ্বিধা দূর করবে। এই আর্টিকেলটি আপনাকে দিবে কম্পিউটার সায়েন্স এবং কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং এর মধ্যে মৌলিক পার্থক্য গুলো। কম্পিউটার সাইন্স কি? অন্যান্য সাইন্স ডিগ্রী মতো কম্পিউটার সাইন্সে কম্পিউটার থিওরি , অ্যালগোরিদম কম্পিউটেশনাল সিস্টেম এ সব শেখানো হয়।আপনি বলতে পারেন যে কম্পিউটার বিজ্ঞান কম্পিউটারের গতিপথ এবং ভবিষ্যৎ কি হবে এবং এর অ্যাপ্লিকেশনগুলি বলবে।এখানে আপনি অনেক প্রোগ্রামিং করবেন বিভিন্ন ভাষার এবং সাথে অনেকগুলো প্রজেক্ট করবেন। কম্পিউটার সাইন্স  প্রোগ্রামে আপনাকে যা শেখানো হবে প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ ।যেমন সি ,সি প্লাস প্লাস ,জাভা ডিজিটাল ইলেকট্রনিক্স