Skip to main content

সাফল্য পেতে পড়ালেখার অভ্যাস কেমন হওয়া উচিত, ছাত্রদের জন্য টিপস

আপনি যদি ছাত্র হয়ে থাকেন তাহলে চিন্তা করুন আপনার পড়ালেখার অভ্যাসটি কেমন তা নিয়ে।
আমি কিছু তথ্য দিয়ে আপনাকে সাহায্য করব যা আপনাকে পড়ালেখায় সাফল্য দ্রুত পেতে রাস্তা দেখাবে আশা করছি।

এক দিকে মনোযোগ দিন অনেক কাজ একসাথে করবেন না 

অনেক কাজ একসাথে করবেন না


আমাদের ব্রেইনটি হৃদয়স্পর্শী । যা একসাথে অনেক গুলো কাজ একসাথে করতে পারে না।
সহজ কথায় বলতে গেলে আমাদের হজম প্রক্রিয়ায় একসাথে অনেক ধরণের খাবার ঢুকলে তার একটি বিপরীত প্রতিক্রিয়া শুরু হয়।
আমরা যদি কার্যকর ভাবে কোন কিছু করতে চাই তাহলে একটা বা দুইটা কাজে ভাল ভাবে মনোযোগ দিব তাহলেই আমরা ভাল কিছু ফল পাব।
তার মানে আপনি পড়ার সময় গান শুনতে পারবেন না। আপনি যখন পড়তে থাকেন তখন আপনার ব্রেইন সর্বচ্চো চেষ্টা করে তা পড়ে আপনাকে সাহায্য করতে , কিন্তু যখন আপনি সাথে আরো
কোন কাজ জুড়ে দেন তখন পড়াটাকে ব্রেইন হালকা করে নেয়। আর পড়াও তেমন কার্যকর ভাবে হয় না।
মনোযোগ কি তা আরো ভাল ভাবে জানতে এই লিখাটি পড়ুন।

ভাল ঘুমান ,ভাল পড়ুন


ভাল ঘুমান

পড়ালেখা আসলে সহজ কাজ নয় । পড়ালেখা করতে ব্রেইনের যে পরিমান পরিশ্রম হয় তা শারিরিক কাজেও হয় না।
আপনি যখন ঘুমাবেন তখন আপনার ব্রেইনটা রিফ্রেস হওয়ার একটি সুযোগ পাবে যা কিনা মনোযোগ বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
দিনে ৭ থেকে ৬ ঘন্টা ঘুমান।আজকাল অনেকে পড়ার ফাঁকে একটু বিশ্রামের জন্য ফেসবুকে ঢোকেন বা গেম খেলেন, যাতে সত্যিকার অর্থে বিশ্রাম হয় না। তার চেয়ে বরং কর্মক্ষমতা বাড়ায় সেরকম ছোট এক টুকরো ডার্ক চকলেট মুখে দিয়ে পছন্দের গান শুনতে পারেন। বন্ধুদের সঙ্গে কিছুক্ষণ কথা বলতে পারেন। এতে করে মাথাটা খালি তো হবেই এবং পড়াশোনায়ও মনোযোগ ফিরে আসবে।


ব্যায়াম

ব্যায়াম


গবেষকরা মনে করেন, শারীরিক পরিশ্রম অর্থাৎ খেলাধুলা বা ব্যায়াম মানসিক চাপ থেকে সহজে মুক্তি দিতে সাহায্য করে। ব্যায়াম বা খেলাধুলা করার ফলে শরীরে হরমোনের প্রকাশ ঘটে কিছুটা অন্যভাবে। আর স্বাভাবিকভাবেই তার সু-প্রভাব পড়ে মনোযোগে। পড়াশুনা করাও সহজ হবে। ছাত্র-ছাত্রীদের পক্ষেও ভালো ফলাফল করা সম্ভব হবে।  

Popular posts from this blog

বারকোড কি জানুন

বারকোড বারকোডঃ বারকোড হল মেশিনে তৈরি এক প্রকার সাংকেতিক কোড। বারকোডের জনক বিজ্ঞানী মোর্স। বড় বড় শপিং মলে শপিং করতে গেলে আপনি দেখবেন জিনিসের সাথে লাগানো একটি ছোট কাগজে  যেখানে দাম লেখা আছে তার একটু ওপরে কালো কালো দাগ দেওয়া থাকে এটি হলো বারকোড । একটি ছোট যন্ত্র কম্পিউটারের সাথে কানেক্ট করা থাকে যার মধ্যে থাকে লাল আলো সেই আলো কালো দাগ গুলোর উপর ধরলেই  কম্পিউটারে জিনিসটির নাম এবং মূল্য চলে আসে । মূলত যাতে বড় কোন হিসাব করতে ভুল না হয় সেজন্য বারকোড ব্যবহার হয় । কিছু বারকোড তৈরীর সাইট লিঙ্কঃ barcodesinc barcode tec-it b arcode

অধ্যায় নং ১ হিসাববিজ্ঞান পরিচিতিঃ মূল্যবোধ সৃষ্টিতে ও জবাবদিহি প্রক্রিয়ায় হিসাব বিজ্ঞানের ভূমিকা

নবম দশম শ্রেণীর হিসাববিজ্ঞান ------------------------------------------------------- অধ্যায় নং ১ হিসাববিজ্ঞান পরিচিতিঃ মূল্যবোধ সৃষ্টিতে ও জবাবদিহি প্রক্রিয়ায় হিসাব বিজ্ঞানের ভূমিকা ================================== যে শাস্ত্র পাঠ করলে কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের যাবতীয় আর্থিক কার্যাবলী হিসাবের বইতে সুষ্ঠুভাবে লিপিবদ্ধ করা যায় এবং নির্দিষ্ট সময় শেষে এর সঠিক ফলাফল পাওয়া যায়,তাকেই হিসাববিজ্ঞান বলা হয়।

কম্পিউটার সায়েন্স এবং কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং এর মধ্যে পার্থক্য

আমাদের কাছে কম্পিউটার সায়েন্স এবং কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং শব্দটি খুবই কমন। কিন্তু আমরা সবাই হয়ত কম্পিউটার সায়েন্স এবং কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং এর মধ্যে মৌলিক পার্থক্য গুলো জানি না।  আমি আপনাদের কাছে তুলে ধরবো মৌলিক পার্থক্য গুলো। আমাদের মধ্যে অনেকে আছে যে উচ্চশিক্ষায় কোন বিষয়টি নিয়ে পড়বে তা নিয়ে দ্বিধায় ভোগে। আপনি যদি সেই সিদ্ধান্তহীনতায় বা দ্বিধায় ভোগে থাকেন তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনাকে আপনার দ্বিধা দূর করবে। এই আর্টিকেলটি আপনাকে দিবে কম্পিউটার সায়েন্স এবং কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং এর মধ্যে মৌলিক পার্থক্য গুলো। কম্পিউটার সাইন্স কি? অন্যান্য সাইন্স ডিগ্রী মতো কম্পিউটার সাইন্সে কম্পিউটার থিওরি , অ্যালগোরিদম কম্পিউটেশনাল সিস্টেম এ সব শেখানো হয়।আপনি বলতে পারেন যে কম্পিউটার বিজ্ঞান কম্পিউটারের গতিপথ এবং ভবিষ্যৎ কি হবে এবং এর অ্যাপ্লিকেশনগুলি বলবে।এখানে আপনি অনেক প্রোগ্রামিং করবেন বিভিন্ন ভাষার এবং সাথে অনেকগুলো প্রজেক্ট করবেন। কম্পিউটার সাইন্স  প্রোগ্রামে আপনাকে যা শেখানো হবে প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ ।যেমন সি ,সি প্লাস প্লাস ,জাভা ডিজিটাল ইলেকট্রনিক্স