Skip to main content

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষে ভর্তির আবেদন আগামী ১ সেপ্টেম্বর শুরু হবে

 স্নাতক প্রথম বর্ষে  ভর্তি ,জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষে ভর্তি


জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়



জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত কলেজগুলোতে ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষে ভর্তির আবেদন আগামী ১ সেপ্টেম্বর শুরু হবে। অনলাইনে এই আবেদন করা যাবে ১৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। স্নাতক (সম্মান) প্রফেশনাল কোর্সের ভর্তির আবেদনও হবে একই সময়ে। 

আজ সোমবার বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হারুন অর রশিদের সভাপতিত্বে ভর্তি কমিটির সাধারণ সভায় এই সিদ্ধান্ত হয়। ভর্তি শেষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ক্লাস শুরু হবে আগামী ১১ অক্টোবর। আর প্রফেশনাল কোর্সের ক্লাস শুরু হবে ১৫ অক্টোবর।

 একই অথবা ভিন্ন শিক্ষাবর্ষে কোনো প্রার্থী স্নাতক (সম্মান), স্নাতক (সম্মান) প্রফেশনাল ও স্নাতক (পাস) কোর্সে দ্বৈত ভর্তি হলে তাঁর উভয় ভর্তি বাতিল হবে। প্রসঙ্গত, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত কলেজগুলোতে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিকের ফলাফলের ভিত্তিতে স্নাতকে ভর্তি করা হয়।

Popular posts from this blog

বারকোড কি জানুন

বারকোড বারকোডঃ বারকোড হল মেশিনে তৈরি এক প্রকার সাংকেতিক কোড। বারকোডের জনক বিজ্ঞানী মোর্স। বড় বড় শপিং মলে শপিং করতে গেলে আপনি দেখবেন জিনিসের সাথে লাগানো একটি ছোট কাগজে  যেখানে দাম লেখা আছে তার একটু ওপরে কালো কালো দাগ দেওয়া থাকে এটি হলো বারকোড । একটি ছোট যন্ত্র কম্পিউটারের সাথে কানেক্ট করা থাকে যার মধ্যে থাকে লাল আলো সেই আলো কালো দাগ গুলোর উপর ধরলেই  কম্পিউটারে জিনিসটির নাম এবং মূল্য চলে আসে । মূলত যাতে বড় কোন হিসাব করতে ভুল না হয় সেজন্য বারকোড ব্যবহার হয় । কিছু বারকোড তৈরীর সাইট লিঙ্কঃ barcodesinc barcode tec-it b arcode

অধ্যায় নং ১ হিসাববিজ্ঞান পরিচিতিঃ মূল্যবোধ সৃষ্টিতে ও জবাবদিহি প্রক্রিয়ায় হিসাব বিজ্ঞানের ভূমিকা

নবম দশম শ্রেণীর হিসাববিজ্ঞান ------------------------------------------------------- অধ্যায় নং ১ হিসাববিজ্ঞান পরিচিতিঃ মূল্যবোধ সৃষ্টিতে ও জবাবদিহি প্রক্রিয়ায় হিসাব বিজ্ঞানের ভূমিকা ================================== যে শাস্ত্র পাঠ করলে কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের যাবতীয় আর্থিক কার্যাবলী হিসাবের বইতে সুষ্ঠুভাবে লিপিবদ্ধ করা যায় এবং নির্দিষ্ট সময় শেষে এর সঠিক ফলাফল পাওয়া যায়,তাকেই হিসাববিজ্ঞান বলা হয়।

কম্পিউটার সায়েন্স এবং কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং এর মধ্যে পার্থক্য

আমাদের কাছে কম্পিউটার সায়েন্স এবং কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং শব্দটি খুবই কমন। কিন্তু আমরা সবাই হয়ত কম্পিউটার সায়েন্স এবং কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং এর মধ্যে মৌলিক পার্থক্য গুলো জানি না।  আমি আপনাদের কাছে তুলে ধরবো মৌলিক পার্থক্য গুলো। আমাদের মধ্যে অনেকে আছে যে উচ্চশিক্ষায় কোন বিষয়টি নিয়ে পড়বে তা নিয়ে দ্বিধায় ভোগে। আপনি যদি সেই সিদ্ধান্তহীনতায় বা দ্বিধায় ভোগে থাকেন তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনাকে আপনার দ্বিধা দূর করবে। এই আর্টিকেলটি আপনাকে দিবে কম্পিউটার সায়েন্স এবং কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং এর মধ্যে মৌলিক পার্থক্য গুলো। কম্পিউটার সাইন্স কি? অন্যান্য সাইন্স ডিগ্রী মতো কম্পিউটার সাইন্সে কম্পিউটার থিওরি , অ্যালগোরিদম কম্পিউটেশনাল সিস্টেম এ সব শেখানো হয়।আপনি বলতে পারেন যে কম্পিউটার বিজ্ঞান কম্পিউটারের গতিপথ এবং ভবিষ্যৎ কি হবে এবং এর অ্যাপ্লিকেশনগুলি বলবে।এখানে আপনি অনেক প্রোগ্রামিং করবেন বিভিন্ন ভাষার এবং সাথে অনেকগুলো প্রজেক্ট করবেন। কম্পিউটার সাইন্স  প্রোগ্রামে আপনাকে যা শেখানো হবে প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ ।যেমন সি ,সি প্লাস প্লাস ,জাভা ডিজিটাল ইলেকট্রনিক্স