Skip to main content

আপনার ব্যবসার জন্য ওয়েবসাইট কেন দরকার?

http://codemapit.com/


একুশ শতকে কম্পিউটার আমাদের জীবনকে আমূল বদলে দেয়ার পাশাপাশি বদলে দিয়েছে আমাদের প্রচলিত অনেক ধারনাকেও। যোগাযোগের ক্ষেত্রে বিপ্লব সাধন করেছে ইন্টারনেট। পৃথিবী আজ এমন এক জায়গায় এসে দাঁড়িয়েছে যেখানে প্রতিটি সচেতন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের জন্যে একটি ওয়েবসাইট অপরিহার্য্য। পৃথিবীব্যাপী মিলিয়ন মিলিয়ন ওয়েবসাইট বিভিন্ন ব্যক্তি, সংস্থা এবং প্রতিষ্ঠানের ভার্চুয়াল মুখপত্র অফিস হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। যেসব প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব ওয়েবসাইট নেই সেসব প্রতিষ্ঠানকে আজ আর স্মার্ট বলা হচ্ছে না। ওয়েবসাইট হচ্ছে এমন একটি প্রচার মাধ্যম যেখানে একজন ব্যক্তি বা একটি প্রতিষ্ঠান অত্যন্ত স্বল্প সময়ে স্বল্প খরচে বেশি সংখ্যক মানুষের কাছে নিজেকে কিংবা তার পণ্য / সেবার বিস্তারিত বিবরণ তুলে ধরতে সক্ষম। একটি ওয়েবসাইট যে কোন প্রতিষ্ঠানের অফিসিয়াল মুখপত্র হিসেবে কার্যকরী ভূমিকা পালন করতে পারে। বর্তমানে ইন্টারনেটের সহজলভ্যতার কারনে গ্রাহক বাসায় বসেই জানতে পারছে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নতুন পণ্যের মুল্যসহ বিস্তারিত তথ্য কিংবা সার্ভিস চার্জসহ সেবাসমূহের ব্যপারে। অত্যন্ত স্বল্প সময়ে বেশি সংখ্যক মানুষের কাছে প্রতিষ্ঠানের পণ্য / সেবার বিস্তারিত বিবরণ দ্রুত পৌছে দিতে সক্ষম বলেই ওয়েবসাইট বর্তমান সময়ে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। তাই আজ প্রতিটি আদর্শ ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের জন্য একটি ওয়েবসাইট থাকা অপরিহার্য্য। ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও বহুপ্রতিষ্ঠান ওয়েবসাইট বানাতে পারছে না অত্যাধিক খরচের কারনে। দেশের তৃণমূল পর্যায়ে ওয়েবসাইটকে ছড়িয়ে দেয়ার লক্ষ্যে আমাদের যাত্রা শুরু। ছোট ও মাঝারি আকারের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের জন্যে আমরা অফার করছি অত্যন্ত সহজলভ্য ওয়েব ডিজাইন প্যাকেজ। পৃথিবীরসবচেয়ে কম মুল্যে টপ লেভেলডোমেইনসহ ৫-১০ পেইজের আন্তজার্তিক মানের ডিজাইনকৃত ওয়েবসাইট সেবা দিচ্ছে  বেশকিছু প্রতিষ্ঠান। ফলে শুধুমাত্র কোন প্রতিষ্ঠান বা সংস্থা নয়; এখন ইচ্ছে করলে আপনিও ব্যক্তিগতভাবে একটি ওয়েবসাইটের গর্বিত মালিক হতে পারেন।





For More Details Codemapit

Popular posts from this blog

বারকোড কি জানুন

বারকোড বারকোডঃ বারকোড হল মেশিনে তৈরি এক প্রকার সাংকেতিক কোড। বারকোডের জনক বিজ্ঞানী মোর্স। বড় বড় শপিং মলে শপিং করতে গেলে আপনি দেখবেন জিনিসের সাথে লাগানো একটি ছোট কাগজে  যেখানে দাম লেখা আছে তার একটু ওপরে কালো কালো দাগ দেওয়া থাকে এটি হলো বারকোড । একটি ছোট যন্ত্র কম্পিউটারের সাথে কানেক্ট করা থাকে যার মধ্যে থাকে লাল আলো সেই আলো কালো দাগ গুলোর উপর ধরলেই  কম্পিউটারে জিনিসটির নাম এবং মূল্য চলে আসে । মূলত যাতে বড় কোন হিসাব করতে ভুল না হয় সেজন্য বারকোড ব্যবহার হয় । কিছু বারকোড তৈরীর সাইট লিঙ্কঃ barcodesinc barcode tec-it b arcode

অধ্যায় নং ১ হিসাববিজ্ঞান পরিচিতিঃ মূল্যবোধ সৃষ্টিতে ও জবাবদিহি প্রক্রিয়ায় হিসাব বিজ্ঞানের ভূমিকা

নবম দশম শ্রেণীর হিসাববিজ্ঞান ------------------------------------------------------- অধ্যায় নং ১ হিসাববিজ্ঞান পরিচিতিঃ মূল্যবোধ সৃষ্টিতে ও জবাবদিহি প্রক্রিয়ায় হিসাব বিজ্ঞানের ভূমিকা ================================== যে শাস্ত্র পাঠ করলে কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের যাবতীয় আর্থিক কার্যাবলী হিসাবের বইতে সুষ্ঠুভাবে লিপিবদ্ধ করা যায় এবং নির্দিষ্ট সময় শেষে এর সঠিক ফলাফল পাওয়া যায়,তাকেই হিসাববিজ্ঞান বলা হয়।

কম্পিউটার সায়েন্স এবং কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং এর মধ্যে পার্থক্য

আমাদের কাছে কম্পিউটার সায়েন্স এবং কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং শব্দটি খুবই কমন। কিন্তু আমরা সবাই হয়ত কম্পিউটার সায়েন্স এবং কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং এর মধ্যে মৌলিক পার্থক্য গুলো জানি না।  আমি আপনাদের কাছে তুলে ধরবো মৌলিক পার্থক্য গুলো। আমাদের মধ্যে অনেকে আছে যে উচ্চশিক্ষায় কোন বিষয়টি নিয়ে পড়বে তা নিয়ে দ্বিধায় ভোগে। আপনি যদি সেই সিদ্ধান্তহীনতায় বা দ্বিধায় ভোগে থাকেন তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনাকে আপনার দ্বিধা দূর করবে। এই আর্টিকেলটি আপনাকে দিবে কম্পিউটার সায়েন্স এবং কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং এর মধ্যে মৌলিক পার্থক্য গুলো। কম্পিউটার সাইন্স কি? অন্যান্য সাইন্স ডিগ্রী মতো কম্পিউটার সাইন্সে কম্পিউটার থিওরি , অ্যালগোরিদম কম্পিউটেশনাল সিস্টেম এ সব শেখানো হয়।আপনি বলতে পারেন যে কম্পিউটার বিজ্ঞান কম্পিউটারের গতিপথ এবং ভবিষ্যৎ কি হবে এবং এর অ্যাপ্লিকেশনগুলি বলবে।এখানে আপনি অনেক প্রোগ্রামিং করবেন বিভিন্ন ভাষার এবং সাথে অনেকগুলো প্রজেক্ট করবেন। কম্পিউটার সাইন্স  প্রোগ্রামে আপনাকে যা শেখানো হবে প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ ।যেমন সি ,সি প্লাস প্লাস ,জাভা ডিজিটাল ইলেকট্রনিক্স